বিশ্বসুন্দরীর খেতাব জিতেছিলেন ১৯৯৪ সালে। ভারতের প্রথম ‘মিস ইউনিভার্স’। অষ্টাদশী সুস্মিতা সেন রাতারাতি সেলিব্রিটি হয়ে যান।
তারপর রূপালি পর্দায় একের পর অভিনয় করে দর্শকের হৃদয়ের ‘দিলবর’হয়ে ওঠা।
দুই যুগ পার হয়ে গেছে দেখতে দেখতে। তবুও সুস্মিতা রয়ে গেছেন সুস্মিতাতেই। এখনো একই রকমের আকর্ষণীয় সুন্দরী এ নায়িকা।
কী করে এখনো এমন তন্বী সুন্দরী রয়ে গেছেন নায়িকা? ভাইরাল হওয়া এ খোলা পিঠের ছবিই হতে পারে এর মোক্ষম জবাব। ‘দেহ পট সনে নট, সকলই হারায়’- এ প্রবাদকে মিথ্যা প্রমাণ করে সুস্মিতা দেখিয়ে দিয়েছেন সঠিক ওয়ার্ক আউট করলে বয়সকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে একই রকমের স্নিগ্ধ সৌন্দর্যের অধিকারিণী থাকা যায়।
খোলা পিঠের মেদহীন প্রদর্শনেই প্রমাণ করে দিয়েছেন কতটা ফিট তিনি। নিজের ইনস্টাগ্রামে ছবিটি শেয়ার করেছেন সুস্মিতা।
আর শেয়ারের সঙ্গে সঙ্গেই তার এ ছবিটি ভাইরাল। দেড় লাখ ছাড়িয়ে গেছে লাইকের সংখ্যা। কমেন্ট হাজারের উপরে। নেটিজেনরা কুর্নিশ করেছেন বিশ্বসুন্দরী বঙ্গতনয়ার দেহ সৌন্দর্যের!