টপ পোষ্ট

তেল-পেঁয়াজের দাম কমলেও আদা-জিরার ঝাঁঝ বেশি

0

স্বস্তি ফিরছে নিত্যপণ্যে। কমছে সয়াবিন তেল, পেঁয়াজসহ বেশ কিছু পণ্যের দাম। দারচিনি, এলাচসহ গরম মসল্লার দাম স্থিতিশীল থাকলেও বেড়েছে জিরার দাম। বাজারে সব ধরনের সবজির দাম কমলেও আদার ঝাঁঝ এখনও বেশি।

সামনে ঈদুল আযহা, দাম বাড়ার আশঙ্কায় আগেভাগেই মসলা কিনে রাখছেন ক্রেতারা। তবে বিক্রেতারা বলছেন, গরম মসলার বাজার অনেকটা স্থিতিশীল।

ব্যবসায়ীরা জানান, সবকিছুর দাম আগের চেয়ে কিছুটা কমেছে। যেমন আটা-সয়াবিন তেল-এলাচের দাম কমেছে। KSRM
তবে জিরার দাম অনেক বেশি। কারণ হিসেবে আমদানি জটিলতা ও ডলার সংকটকে দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা।

ব্যবসায়ীরা জানান, বিভিন্ন কারণে জিরার দাম বেশি। কিন্তু যদি ডলার সংকট না হতো তাহলে জিরা হতো ৩শ’ টাকা কেজি।

পেয়াজের ঝাঁঝ নিয়েও বাড়তি অভিযোগ নেই ক্রেতাদের। কেজি প্রতি শত টাকায় পৌঁছানো ৬৫-৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে দেশী পেয়াঁজ আর আমদানীকৃত পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। তবে কমেনি আদার ঝাঁঝ।

খুচরা বিক্রেতারা জানান, পাইকারি বাজারে বাড়ালে আমাদেরও বৃদ্ধি করতে হয়। পাইকারিতে কম পেলে আমরাও কমে বিক্রি করতে পারতাম।

বাজারে সবজির অভাব নেই। ৩০ টাকা থেকে ৬০ টাকার মধ্যেই সব ধরনের সবজি পাওয়া যাচ্ছে।

সবজি বিক্রেতারা জানান, ভেন্ডি-পটল ৩০ টাকা কেজি, করল্লা ৫০, লাউ ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মাছের বাজার চড়া কয়েক সপ্তাহ ধরেই। তবে চাষের মাছের দাম দেশি মাছের তুলনায় কিছুটা কম। চাল-ডাল বিক্রি হচ্ছে আগের বাড়তি দামেই।

চাল ব্যবসায়ীরা জানান, নতুন মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৬৮ টাকায়, পুরাতন ৭০। মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৫০-৫২ টাকায়।

গরুর মাংস ৭৫০ টাকা ও খাসি ১১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সব ধরনের মুরগীর দাম ১০-২০ টাকা কমেছে।

মুরগী বিক্রেতা জানান, বয়লার মুরগী গত সপ্তাহে বিক্রি করেছি ২০০-২১০ টাকা কেজি দরে, এখন বিক্রি করছি ১৮০-১৯০ টাকায়। দেশি মুরগি বিক্রি হতো ৬২০-৬৩০ টাকায়, সেটি এখন ৫৮০ টাকা।

ডিমের দাম ডজনপ্রতি গেল সপ্তাহের মতো আগের দামে বিক্রি করছেন বিক্রেতারা।

শেয়ার করুণ

Comments are closed.