টপ পোষ্ট

বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও তীব্র নদী ভাঙ্গন

0

নদ নদীর পানি কমে যাওয়ায় বিভিন্ন জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হয়েছে। তবে নদী ভাঙ্গন তীব্র হয়েছে। এছাড়া পানি নামার পর বাড়িঘরে কাদামাটি ও ত্রাণের অপ্রতুলতায় দুর্ভোগ বেড়েছে বলে জানায় বানভাসিরা। এদিকে সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি আবারো বেড়েছে। বাড়িঘরে নতুন করে পনি প্রবেশ করেছে।

সুনামগঞ্জে বন্যার পানি কমে গেলেও বসত বাড়ি কাদামাটিতে সয়লাব। চরম দুর্ভোগে বানভাসী মানুষ। জেলা প্রশাসনের তথ্য মতে, ১ লাখ ২৫ হাজার ৭০৪টি পরিবার বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দুর্গত এলাকায় ৯১৮ টন চাল, ৫১ লাখ ৭০ হাজার টাকা, ৩ হাজার ৬০০ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। তবে ত্রাণ না পাওয়ার অভিযোগ আছে।

টাঙ্গাইলে যমুনাসহ সব নদীর পানি কমেছে। তবে চরাঞ্চলের নিম্নাঞ্চল ও অনেক এলাকায় দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। রয়েছে খাবার সংকট।

ভুক্তভোগীরা দাবী করছেন তারা কোন রকম সাহায্য পায়নি। নেত্রকোনায় নদী ভাঙনে চরম বিপর্যয়ের মুখে পড়ছে নদী তীরবর্তী গ্রামের লোকজন।

এদিকে সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বেড়ে আবারো ঘরবাড়িতে পানি প্রবেশ করছে। চৌহালী, বেলকুচি, শাহজাদপুর, সদর ও কাজিপুর উপজেলার দুর্গত এলাকায় দেখা দিয়েছে খাবারের সংকট।

গাজীপুরে তুরাগ ও বংশী নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। তবে কালিয়াকৈর উপজেলার নিম্নাঞ্চল ও ১৮২টি গ্রামের মানুষ পানিবন্দী রয়েছে। সড়কের বিভিন্ন স্থানে পানি ওঠায় যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে।

শেয়ার করুণ

Comments are closed.